Speak Bangladesh
Advertisements

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশকে একটি ন্যায়বিচার, সাম্য ও জবাবদিহিতামূলক জনরাষ্ট্র হিসেবে পুনর্গঠনের লক্ষ্যে নাগরিক, রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক পক্ষসমূহের সুষ্ঠু বোঝাপড়া আবশ্যক; প্রয়োজন নাগরিকদের মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কার ও নাগরিক অধিকার সম্পর্কে মৌলিক রাজনৈতিক জানা শোনার। এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে আজ বিকাল ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরসি মজুমদার সেমিনার হলে ‘স্পিক বাংলাদেশ’ নামের একটি নাগরিক সংগঠন আত্মপ্রকাশ করে।

আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে অ্যাড. আলী নাছের খানের সঞ্চালনায় লেখক ও এক্টিভিস্ট মুহাম্মদ সজলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ‘জবান’ সম্পাদক ও চিন্তক রেজাউল করিম রনি।

সংগঠকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন লেখক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক ডেল এইচ খান, মানবাধিকার কর্মী ব্যারিস্টার নাসরিন সুলতানা মিলি এবং এক্টিভিস্ট মিয়াজ মেহরাব তালুকদার।

আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানের পরে বিকাল সাড়ে ৪টায় স্পিক বাংলাদেশের আয়োজনে ‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশ সংবিধান: সংশোধন না পুনর্লিখন’ বিষয়ে একক জনবক্তৃতা করেন প্রফেসর ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আলী রীয়াজ।

সকল শ্রেণি-পেশার নাগরিকদের স্পিক বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে স্পিক বাংলাদেশের অস্থায়ী সাংগঠনিক কাঠামো ঘোষণা করা হয়।

সংগঠক ও প্রধান মুখপাত্র: মুহাম্মাদ সজল,সংগঠক ও বিশেষ মুখপাত্র: অ্যাড. আলী নাছের খান,সংগঠক ও বিশেষ মুখপাত্র: মেজর (অব.) ডেল এইচ খান,সংগঠক ও বিশেষ মুখপাত্র: আবু বকর সিদ্দিক রাজু।

সংগঠকবৃন্দ হলো জাহিদ আহসান,রাতুল মোহাম্মাদ,মেহরাব তালুকদার,ব্যরিস্টার নাসরিন সুলতানা মিলি,খায়রুল আনাম মহিউদ্দিন,মো. তৌহিদুল ইসলাম হাসান,ফরিদ উদ্দিন রনি,ঈশা বিন করিম,মুজাহিদুল ইসলাম জাহিদ,খন্দকার আসমা হামিদ তাশফিয়া,মোহাম্মাদ আশিকীন,মেহেদুল হাসান ও শরীফ হোসেন।

Advertisements