গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফুল কাদরুহি বলেছেন, গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি হামলায় শহীদের সংখ্যা বেড়ে নয় হাজার ৬১ জনে পৌঁছেছে। এর মধ্যে শিশুর সংখ্যা তিন হাজার ৭৬০। এছাড়া আহত হয়েছেন ২৩ হাজার।
তিনি আরও বলেছেন, গাজায় অবস্থিত ইন্দোনেশীয় হাসপাতালের প্রধান জেনারেটরের জ্বালানি শেষ হয়ে গেছে। এর ফলে স্বাস্থ্য খাতে নতুন এক বিপর্যয়ের আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
আশরাফুল কাদরুহি স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য সরঞ্জাম যাতে নির্বিঘ্নে পৌঁছাতে পারে সে লক্ষ্যে নিরাপদ রুটের ব্যবস্থা করতে হবে।
গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনির সংগ্রামীরা ইসরাইলের অভ্যন্তরে আল-আকসা তুফান নামের এক দুঃসাহসিক অভিযান চালায়। এরপর সংগ্রামীদের সঙ্গে পেরে না উঠে গাজার জনগণের ওপর নির্বিচার হামলা শুরু করে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী। তারা হাসপাতালেও হামলা চালিয়েছে।
আল-আহলি আরাব হাসপাতালে ইসরাইলি হামলায় শত শত ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন। এছাড়া গাজার আবাসিক ভবনগুলোতে বোমা ফেলে সেগুলোকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছে।