কিছুদিন আগেও মামুন ছিলো প্রায় নিম্নবিত্ত! মাত্র তিন বছরের ব্যবধানে ইয়াবা ব্যবসা করে বর্তমানে তিনি একজন বিলাসী মানুষ। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে ইয়াবা ব্যবসার অভিযোগ জানান খোদ তারই একজন খুচরা বিক্রেতা।
মামুন ফকির গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের নিজাম উদ্দিন ফকিরের সন্তান। তিনি ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতির পদে রয়েছেন গত দুইবছর যাবৎ।
এ বিষয়ে খুচরা মাদক বিক্রেতা স্বপনের সাথে বিস্তারিত কথা হয়। তিনি বলেন, আমি একসময় শুধু বন্ধুদের এনে দিতাম এবং নিজে খেতাম। এরপর আমি আসক্ত হয়ে যাওয়ার পরে খাওয়ার টাকা যোগাড় করতে নিজেই আস্তে আস্তে ব্যবসা শুরু করি।
এসব বিষয়ে স্বপন আরও জানান,কাওরাইদ ইউনিয়নে মূলত পাইকারি ইয়াবা বিক্রেতা দুইজন। মানুন ফকির ছাড়াও আরেকজন হলেন বেলদিয়া গ্রামের সেলিম। তিনি একজন চিন্হিত মাদক বিক্রেতা। প্রশাসনের চোখেও তিনি একজন দাগী আসামি। তার বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। তবে, মামুন সম্পূর্ণ মুখোশধারী। তিনি যুবলীগের সভাপতি পদ ব্যবহার করে এলাকায় খুবই পাওয়ার দেখিয়ে চলাফেরা করে, তাকে প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলতে পারেনা। সেলিম আর মামুন পাইকারি বিক্রেতা হলেও মাঠ পর্যায়ে নাম হয় আমাদের, কারণ আমরা খুচরা বিক্রি করি।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মামুন বলেন, আমি দুইবছর যাবৎ যুবলীগের ওয়ার্ড সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। তিনি বলেন, যারা এসব বলেছে তারা মিথ্যা বলেছে, সবই মিথ্যা।
এ বিষয়ে কাওরাইদ ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোকলেছুর রহমানের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, যদি এমন অভিযোগ প্রমাণিত হয় তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ বিষয়ে শ্রীপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কমরউদ্দিন বলেন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী যুবলীগে মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজের কোনও স্থান নেই। এ ধরনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে।
কিছুদিন আগেও মামুন ছিলো প্রায় নিম্নবিত্ত! মাত্র তিন বছরের ব্যবধানে ইয়াবা ব্যবসা করে বর্তমানে তিনি একজন বিলাসী মানুষ। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে ইয়াবা ব্যবসার অভিযোগ জানান খোদ তারই একজন খুচরা বিক্রেতা।
মামুন ফকির গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের নিজাম উদ্দিন ফকিরের সন্তান। তিনি ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতির পদে রয়েছেন গত দুইবছর যাবৎ।
এ বিষয়ে খুচরা মাদক বিক্রেতা স্বপনের সাথে বিস্তারিত কথা হয়। তিনি বলেন, আমি একসময় শুধু বন্ধুদের এনে দিতাম এবং নিজে খেতাম। এরপর আমি আসক্ত হয়ে যাওয়ার পরে খাওয়ার টাকা যোগাড় করতে নিজেই আস্তে আস্তে ব্যবসা শুরু করি।
এসব বিষয়ে স্বপন আরও জানান,কাওরাইদ ইউনিয়নে মূলত পাইকারি ইয়াবা বিক্রেতা দুইজন। মানুন ফকির ছাড়াও আরেকজন হলেন বেলদিয়া গ্রামের সেলিম। তিনি একজন চিন্হিত মাদক বিক্রেতা। প্রশাসনের চোখেও তিনি একজন দাগী আসামি। তার বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। তবে, মামুন সম্পূর্ণ মুখোশধারী। তিনি যুবলীগের সভাপতি পদ ব্যবহার করে এলাকায় খুবই পাওয়ার দেখিয়ে চলাফেরা করে, তাকে প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলতে পারেনা। সেলিম আর মামুন পাইকারি বিক্রেতা হলেও মাঠ পর্যায়ে নাম হয় আমাদের, কারণ আমরা খুচরা বিক্রি করি।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মামুন বলেন, আমি দুইবছর যাবৎ যুবলীগের ওয়ার্ড সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। তিনি বলেন, যারা এসব বলেছে তারা মিথ্যা বলেছে, সবই মিথ্যা।
এ বিষয়ে কাওরাইদ ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোকলেছুর রহমানের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, যদি এমন অভিযোগ প্রমাণিত হয় তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ বিষয়ে শ্রীপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কমরউদ্দিন বলেন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী যুবলীগে মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজের কোনও স্থান নেই। এ ধরনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে।