মিলভিক বাংলাদেশ লি. স্বাস্থ্য সেবায় চল্লিশ হাজার টাকা ক্যাশব্যাক পেলো কাপাসিয়ার রাকিব হাসান। ২৮ জানুয়ারি শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলা শহরের কাঁচাবাজরের মহিলা মার্কেটের সামনে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ চেক বিতরণ করা হয়।
ক্যাশব্যাক চেক প্রাপক রাকিব হাসান কাপাসিয়া উপজেলার তরগাঁও গ্রামের খোরশেদ খানের ছেলে। রাকিব হাসান স্থানীয় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করেন।
মিলভিক কাপাসিয়ার টিম লিডার বেলায়েত হোসেন জানান, মিলভিক পরিবারের যেকোন অনাকাংখিত দুর্ঘটনার জন্য আর্থিক সুরক্ষা রয়েছে। রাকিব হাসান হাসপাতালে ভর্তি ছিল। আমরা রাকিব হাসানকে চল্লিশ হাজার টাকা হাসপাতাল খরচ ক্যাশব্যাক দিয়েছি।
রাকিব হাসান বলেন, মিলভিক খুবই ভালো একটি প্রতিষ্ঠান। দাবি পূরণ করার জন্য তারা আন্তরিক ও সহায়ক। আমি কিছুদিন আগে বাজারে গিয়ে দেখি ওরা ক্যাম্পিং করছে। তখন আমি মিলভিক এর সদস্য হই। ৩৬০ টাকা জমা দেই এটা থেকেই আমাকে ১৮০ টাকা ক্যাশব্যাক দেয়। আমি অসুস্থ হয়ে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি ছিলাম। গাজীপুর সদরে ভর্তি ছিলাম মাস খানেক। আমার পিথ্থ থলির অপারেশন হয়েছে। আমি হাসপাতাল খরচের চল্লিশ হাজার টাকা ক্যাশব্যাক পেয়েছি। টাকা পেয়ে আমার অনেক উপকার হইছে। সাংসারিক কাজে টাকা ব্যবহার করতাছি।
ফিল্ড সেল্ফ অ্যাসোসিয়েট কানিজ ফাতেমা, তানিয়া, শাহরিয়ার আহমেদ, অমিত হাসান বলেন, মিলভিক পরিবারের যেকোন জরুরী স্বাস্থ্যসেবার প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ, হাসপাতাল খরচে ক্যাশব্যাক, ঔষধ খরচে ক্যাশব্যাক, দেশজুড়ে চারশত চল্লিশ এর বেশি পার্টনার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ডিসকাউন্ট ও আরো অনেক সেবা রয়েছে।
মিলভিক গ্রাহকেরা জানান, মিলভিক হেল্থ এ সাবস্ক্রাইব করা ছিল একটি দারুণ সিদ্ধান্ত। জরুরী স্বাস্থ্যসেবার মুহুর্তে মিলভিক ডাক্তারেরা আমাদের অনেক সাহায্য করেছে।
মিলভিক বাংলাদেশ লিমিটিডের গাজীপুরের এরিয়া ম্যানেজার ফখরুল ইসলাম বাপ্পি বলেন, মিলভিক বিশ্বব্যাপি বিমা নামে পরিচিত, মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে সাশ্রয়ী ইন্স্যুরেন্স ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে।