গাজীপুর কাপাসিয়ায় রায়েদ ইউনিয়নের সভাপতি রাহাত বিন আফাজ (রাহাত) সহ বেশ কিছু নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট মামলা করেন রায়েদ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হবি।
প্রায় ২ বছর পর মিথ্যা মামলা থেকে রায়েদ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতা অব্যাহতি (মুক্তি) পেল। দীর্ঘ ১ বছর ৯ মাস বিচারকাজ শেষে ৪ নভেম্বর (২০২০), জেলা ও দায়রা জজ,গাজীপুর অভিযুক্তদের খালাশ দেন।
রায়েদ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রাহাত বিন আফাজ (রাহাত), সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক জহির বাপ্পী,আমরাইদ কারিগরি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ সৌরভ হোসাইনের নামে একটি মিথ্যা মামলা করেন রায়েদ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, বিগত ২৯ ফেব্রুয়ারি-২০১৯ এ উপ-নির্বাচনে আনারস প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিবুর রহমান হবি। মিথ্যা একটা নাটক তৈরী করে সেই নাটকে সন্ত্রাসী চরিত্রে রায়েদ ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি রাহাত বিন আফাজ রাহাত, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক জহির বাপ্পী,আমরাইদ কারিগরি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ সৌরভ হোসাইন কে আসামি করে মিথ্যা মামলা করেন।
ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকার পরেও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা হওয়ার বিষয়টি দুঃখজনক ঘটনা বলে ছাত্রলীগ সভাপতি রাহাত অবহিত করেন। আবার মামলাটি সম্পূর্ণ আদলতের মুখোমুখি হয়ে মোকাবেলা করতে হল। বাদী হবি সাহেব রায়েদ ইউনিয়ন ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী বানায় আর আদলাত বিচারকার্য পরিচালনা করে, আনিত সন্ত্রাসী অভিযোগটি মিথ্যা বানোয়াট হিসেবে রায় দেন। রায়েদ ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি রাহাত বিন আফাজ রাহাত , সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক জহির বাপ্পী,আমরাইদ কারিগরি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ সৌরভ হোসেনরা আদালতের শরণাপন্ন হয়ে মামলাটি মোকাবেলা করে জয়লাভ করেন। পরিশেষে আদালতের রায়ে হবি’র আনীত অভিযোগ মিথ্যা প্রমানিত হলো।
রায়েদ ইউনিয়নের ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সাথে কথা বললে তারা বিষয়টিকে উপলক্ষ করে বলেন- খুবই কষ্ট লাগে যখন দল ক্ষমতায় থাকার পরেও ছাত্রলীগ কে মিথ্যা মামলার মুখোমুখি হতে হয়।
