করোনা পরবর্তী সময়ে ঘরের মাঠে টানা তিনটি সিরিজ খেলতে যাচ্ছে ইংল্যান্ড। চলমান ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শেষেই আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটি ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে ইংলিশরা। এরই মধ্যে তিনটি ওয়ানডে খেলার জন্য ইংল্যান্ডে পৌঁছে গেছে আইরিশরা। ৩০ জুলাই ওয়ানডে মাঠে গড়িয়ে পরের দুইটি ম্যাচ ১ ও ৪ আগস্ট। ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে এজিয়াস বোলে এবং অবশ্যই ফাঁকা স্টেডিয়ামে।
দর্শকশূন্য গ্যালারির ফাঁকা আসন ফিল্ডারদের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে বলে মনে করেন আয়ারল্যান্ডের কোচ।
গ্যালারি শূন্য স্টেডিয়ামে ফিল্ডিংয়ের সময় সমস্যায় পড়তে পারে আয়ারল্যান্ড। কিন্তু কেন ?
করোনা পরবর্তী সময়ে ঘরের মাঠে টানা তিনটি সিরিজ খেলতে যাচ্ছে ইংল্যান্ড। চলমান ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শেষেই আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটি ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে ইংলিশরা। এরই মধ্যে তিনটি ওয়ানডে খেলার জন্য ইংল্যান্ডে পৌঁছে গেছে আইরিশরা। ৩০ জুলাই ওয়ানডে মাঠে গড়িয়ে পরের দুইটি ম্যাচ ১ ও ৪ আগস্ট। ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে এজিয়াস বোলে এবং অবশ্যই ফাঁকা স্টেডিয়ামে।
দর্শকশূন্য মাঠে খেলে কোনো খেলোয়াড়েরই আনন্দ পাওয়ার কথা নয়। প্রতিটি উইকেট প্রাপ্তির পর গ্যালারি থেকে উল্লাস ধ্বনিই যদি কানে না আসে তাহলে আর খেলার আনন্দ কোথায়! ফাঁকা স্টেডিয়ামে খেলা হওয়ায় সে আনন্দ থেকে বঞ্চিত হতে হবে উভয় দলের ক্রিকেটারদেরই।
আইরিশদের মরার ওপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে যোগ হয়েছে গ্যালারির ক্রিম রঙের আসন। কারণ সাদা বলে ফিল্ডিং করার সময় পেছনে ক্রিম রঙের আসন থাকলে ফিল্ডারদের চোখে অস্বস্তি সৃষ্টি করে। অনেক সময় ভুল করার সম্ভাবনাও থাকে। ফিল্ডিংয়ের সময়ে এই সমস্যা হতে পারে বলে মনে করছেন আয়ারল্যান্ডের প্রধান কোচ গ্রাহাম ফোর্ড। অনুশীলন ও নিজেদের মধ্যে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে নিজের দলের ফিল্ডারদের সমস্যাটি ধরা পড়েছে এই দক্ষিণ আফ্রিকান কোচের চোখে।অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি তুলে ধরেছেন ফোর্ড, ‘কিছুটা উদ্বেগের বিষয় হলো পেছনের দৃশ্য। আসনের রং হয় ক্রিম না হয় সাদা। সুতরাং সাদা বলে খেলতে গিয়ে পেছনের দৃশ্য একজন ফিল্ডারের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।’
তবে বিষয়টিকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে রাজি নন আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক অ্যান্ডি বালবার্নি। প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় পাওয়ায় তাঁরা এখন অনেকটা মানিয়ে নিতে পেরেছেন বলে জানিয়েছেন ২৯ বছর বয়সী এই ব্যাটসম্যান, ‘সাদা বা ক্রিম রঙের আসনকে পেছনে রেখে সাদা বলে ফিল্ডিং করা সমস্যা হতে পারে। তবে আমরা যেহেতু যথেষ্ট সময় পেয়েছি তাই এটাকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করানো যাবে না। এতে অভ্যস্ত হতে সময় লাগবে। আমরা এক সপ্তাহের অনুশীলন করেছি এবং ধীরে ধীরে ছেলেরা বিষয়টির সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে।’তবে খেলতে নেমে ফিল্ডাররা যদি সমস্যা অনুভব করেন, এর থেকে মুক্তি পাওয়া কষ্টই হবে। কারণ এখন পর্যন্ত ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের গ্যালারি ঢেকে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই।